Product details
রীম কাগজ ( ৪২ জি,এস,এম) পাইকারি দাম
১। ৪২ জি,এস,এম ।
২। সাইজঃ 21''/34''
২। ৫০০ সিট।
৩। সুপার কোয়ালিটি।
কিভাবে শুরু করবেন স্টেশনারী পাইকারি ব্যবসা
কি
মাথা চুলকে চুলকে কি ভাবছেন? করার মতো কিছুই নেই ! চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী,
ছাত্র ছাত্রীর সবার প্রায় একই ধরনের চিন্তা, ব্যবসায়ী ভাবছেন অন্য ব্যবসায়
থাকলে, চাকরিজীবী ভাবছেন ব্যবসায়ী হলে ভালো হতো। ছাত্র ছাত্রী ভাবছেন ধুর
কিছুই করার নাই, অল্প পুঁজিতে কিছু একটা করতে পারলে চিল করা যেত। শত শত
চিন্তার সাথে সাথে শত শত কাগজের পর কাগজ হয়তো নষ্ট হচ্ছে ব্যবসায়িক চিন্তা
ভাবনায়। কাগজের পর কাগজ বা খাতার পর খাতা নষ্ট না করে, কাগজ, কলম, বই খাতা,
রাবার, পেন্সিল, সংক্ষেপে পাইকারী ষ্টেশনারী ব্যবসার কথা মাথায় এলো না !
স্টেশনারী পাইকারি ব্যবসার সাথে পরিছন্ন ব্যবসা মনে হয় না আর হতে পারে।
অনলাইনে পাইকারী ষ্টেশনারী ব্যবসা জানতে ভিজিট করুন eibbuy.com. বাংলাদেশে
সর্বপ্রথম পাইকারি পণ্য ক্রয় করার একমাত্র বি টু বি ওয়েবসাইট। স্টেশনারী
পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া না থাকায়, অনেকেই এই ব্যবসার লাভের ব্যাপারে
উদাসীন। খুব কম পুঁজিতেই স্টেশনারী পাইকারি ব্যবসা শুরু করা যায়। মাথা আর
চুলকে কাজ নাই, আপনার মনের অথবা মাথার ভাবনার খোড়াক দিতেই আমাদের আজকের
আয়োজন স্টেশনারী পাইকারি ব্যবসা।
এই লেখা থেকে আপনি স্টেশনারী পাইকারি
ব্যবসার আইডিয়া হয়তোবা পেয়ে যাবেন, কিন্তু দুটো জিনিস আপনার নিজের কাছ
থেকেই বিনিয়োগ করতে হবে, ধর্য্য ও সাহস। স্টেশনারি পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া
লেখাটি যদি ভালো লাগে, অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার কাছেও যদি আরও
ভালো স্টেশনারী পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া থাকে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন।
আমাদের
এই ছোট্ট দেশে কিন্তু অধিক ঘনবসতি হওয়ার দরুন, মানুষের চাহিদার শেষ নেই।
যাই করবেন, তাই মানুষের লাগবে এমন একটা অবস্থা। বই,খাতা,কলমের চাহিদা আগেও
ছিল, এখনতো আরও বিপুল পরিমাণ আছে। কাগজের ব্যবসায় বহু নামি দামি
প্রতিষ্ঠানও বিনিয়োগ করছে ভুরি ভুরি। স্টেশনারী পাইকারি বা উৎপাদন ব্যবসার
সাথে জড়িত কিছু কোম্পানী, যেমন, বসুন্ধরা গ্রূপ, মেঘনা গ্রূপ,ফাস্ট গ্রূপ,
ম্যাটাডোর, ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সাথেই স্টেশনারী
ব্যবসা করে যাচ্ছে।
দেশের উন্নতির সাথে সাথে বাড়ছে অফিস আদালত,
ব্যবসা-বাণিজ্য এবং এর সংশ্লিস্ট দপ্তরগুলোও। প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেই
রেজিস্টার খাতা, পেন্সিল, কলম, ফাইল ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। স্টেশনারি
উপকরণের চাহিদা সব সময়ই থাকে। আপনি যদি পাইকারি স্টেশনারী ব্যবসা শুরু
করেন, তবে টেন্ডারে পার্টিসিপেট করেও সরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহে স্টেশনারী
আইটেম সাপ্লাই করতে পারেন।
Now let’s move to the business idea. First of all, the most important question “is this business profitable?”
ষ্টেশনারী
ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ষ্টেশনারী পণ্যে ১০% - ৩৫% ভাগ লাভ
করা যায়। কেন? ষ্টেশনারী ব্যবসায়িক পণ্যে মেয়াদ উর্ত্তিন্ন হওয়ার টেনশন
নেই। স্বল্প পরিসরে শুরু করা যায় স্টেশনারী পাইকারি ব্যবসা। দক্ষ বা অধিক
জনবল প্রয়োজন নেই। এক দোকানেই স্টেশনারী ব্যবসার পাশাপাশি, মোবাইল রিচার্জ,
বিকাশ বা নগদের ব্যবসাও করতে পারেন।
পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া আপনি অনেক
পাবেন কিন্তু আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করার মানসিকতা রাখতে হবে। স্টেশনারি
পাইকারি ব্যবসা ছাড়াও শুধুমাত্র একটি স্টেশনারী পণ্য নিয়েও আপনি শুরু করতে
পারেন। যেমন ধরুন, খাতা কলমের পাইকারি ব্যবসায়, অথবা ধরুন শুধুমাত্র কাগজের
পাইকারি ব্যবসা। পাইকারি ব্যবসার আইডিয়া-তে মনে রাখবেন সফলতা লাভের কোন
শর্টকাট নাই। পরিশ্রমই আপনাকে সফলতার মুখ দেখাবে।
তো প্রথমেই জেনে নিতে
হবে, এই সকল পাইকারি ব্যবসার মূল সোর্স বা উৎস কোথায়। ঢাকা, চিটাগাং শহরে
ষ্টেশনারী পাইকারি বাজার, অথবা পাইকারী দোকানের জন্য বাংলাদেশে সবচেয়ে
কমরেটে ষ্টেশনারী পণ্য কোথায় পাওয়া যাবে, এমন আরো যা কিছুই জানতে চান না
কেন, অনলাইনে একমাত্র বিটুবি ওয়েবসাইট eibbuy.com আপনাকে দিতে পারে সমাধান।
এক ক্লিকেই আপনি শুধু যে জানবেন তাই নয়, পেয়ে যাবেন বিক্রেতাদের যোগাযোগের
ঠিকানা, বা ফোন নম্বর। তবে মনে করিয়ে দেই পাইকারি ব্যবসায় আপনাকে সৎ থাকতে
হবে, ধৈর্য ধরতে হবে, সদালাপী হতে হবে।
Secondly, you may think how much capital a person should need primarily, to start stationery business?
বিশ্বাস
করেন আর নাই করেন, মাত্র ২০ হাজার টাকা পুঁজিতে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করা
যায় ষ্টেশনারী ব্যবসা থেকে। উপরে যেই সকল কোম্পানি আলোর নাম জানালাম, আপনি
চাইলে তাদের থেকে ডিলারশিপ নিয়ে স্টেশনারী পাইকারী ব্যবসা শুরু করতে
পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনার পুঁজি কিছুটা বেশি লাগবে। সাধারণত, প্রতিটি পন্যের
ডিলারশিপ নিতে ১,৫০,০০০ টাকার মতো পরিশোধ করতে হয়।
অনেক কোম্পানির
ক্ষেত্রে জামানতকৃত টাকার পন্য দিয়ে দেয়া হয়, সেক্ষেত্রে হিসেবে কোন জামানত
লাগলো না। একেক কোম্পানি থেকে একেক পণ্য সংগ্রহ করতে পারেন, ফাস্ট গ্রূপ
থেকে পেন্সিল, ইরেজার, গ্ল স্টিক কিনে নেন, বসুন্ধরা থেকে কাগজ অথবা খাতা,
মেটাডোর থেকে কলম, প্লাস্টিক এস্কেল ইত্যাদি নিয়ে সরবারহ করুন খুচরা দোকান
গুলোয়। এমন আরও বিভিন্ন পাইকারী ব্যবসার কথা জানতে অবস্যই ভিজিট করুন
অনলাইনে একমাত্র বি টু বি ওয়েবসাইট eibbuy.com.
ধরুন আপনি খাতা বা কলমের
পাইকারি ব্যবসা শুরু করবেন। প্রতি কলম কিনতে আপনার লাগলো ৩ টাকা। প্রতি
কলম পাইকারি দরে বিক্রি করতে পারবেন ৪ থেকে ৪.৫০ টাকা। সুতরাং প্রতি কলমে ১
থেকে ১.৫ টাকা লাভ থাকলো। সুতরাং ১০০ টি কলম বিক্রি করলে লাভ হবে ১৫০
টাকা। জনবলের পিছনে খরচ করলে ১০০ কলমে ধরুন খরচ ৩০ টাকা। তাহলে আপনার থাকবে
১৫০ – ৩০ = ১২০ টাকা।
Transportation Cost ধরুন ২০ টাকা। তাহলে আপনার
থাকবে ১০০ টাকা। সুতরাং প্রতিটি কলম থেকে ১ টাকা লাভ থাকলো। বাকিটা আপনার
হিসেব, কতগুলো কলম আপনি দৈনিক বিক্রি করবেন অথবা মাসিক বিক্রি করবেন।
খাতার
পাইকারী ব্যবসা নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইট eibbuy.com অনেক আইডিয়া আছে,
সংক্ষেপে শেয়ার করছি, বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইটেeibbuy.com ভিজিট করুন।
আপনি যদি প্রতিদিন খুচরা ১০০ থেকে ১৫০ টি খাতা বিক্রয় করতে পারেন তাহলে
আপনার প্রতিমাসে লাভ হবে খরচ বাদে ৩০-৫০ হাজার টাকা লাভ হবে। সাথে
নিউজপ্রিন্ট যদি বিক্রি করেন তাহলে আরো ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা বেশি লাভ হবে।
তবে আপনি যদি ভ্যান নিজে না কিনেন এবং নিজে বিক্রি না করেন তাহলে
প্রতিমাসে আরো বাড়তি ১০-১৫ হাজার টাকা খরচ হতে পারে। লাভের অঙ্কটা বুঝতে
পারলে, আশা করি মাথা আর চুলকাবে না, বরং একটু পর পর মাথার চুল ঠিক করবেন,
যেনো ব্যবসায়িক লুকটা নষ্ট না হয়ে যায়।
তবে আপনি যদি শুধু স্টেশনারী
খুচরা দোকান করার কথা ভাবেন সে ক্ষেত্রে সব খরচ বাদ দিয়ে প্রতিমাসে
স্টেশনারি দোকান থেকে প্রায় ৩০,০০০/- থেকে ৩৫,০০০/- টাকা লাভ করা সম্ভব।
স্থানভেদে তারতম্য হয়। এছাড়া বিনিয়োগ ও চাহিদার উপর ব্যবসার লাভ ক্ষতি
নির্ভর করে তাই এই ক্ষেত্রে হিসাব শুধুমাত্র ধারণা দেওয়ার জন্য।
Finally, how to start or from where to start? Most entrepreneurs remain confused when to kick the starting gear.
পাইকারী
ব্যবসা করতে চাইলে, লোকেশন কোনো ম্যাটার না। জনবল আর একটা ডেলিভারী ভ্যান
হলেই, পণ্য পৌঁছে দিতে পারবেন অনায়াসেই। নয়াবাজার, বাবুবাজার, চকবাজারে হলো
পাইকারী পণ্য কেনাবেচার স্থান। কাগজের বলেন, খাতার বলেন আর স্টেশনারী
বলেন, সকল ধরণের পাইকারি পণ্য, কম রেটে পাওয়ার নির্ভরযোগ্য স্থান হচ্ছে এই
নয়াবাজার, বাবুবাজার অথবা চকবাজার। এছাড়াও পাইকারি সামগ্রী কোথায় কি পাবেন
এর জন্য ভিজিট করতে পারেন অনলাইনে একমাত্র বি টু বি ওয়েবসাইট eibbuy.com.
এছাড়াও এখন তো অনেকেই অনলাইন স্টেশনারী সামগ্রী কিনে থাকে। আপনিও
প্রাথমিকভাবে এলাকাভিত্তিক অনলাইন সেবা চালু করতে পারেন। পরবর্তীতে অনেক
অর্ডার থাকলে ধীরে ধীরে অন্যান্য স্থানে অর্ডার ডেলিভারি উদ্যোগ নিতে
পারেন।
আর যদি স্টেশনারী ব্যবসা খুচরা আকারে শুরু করতে চান তবে স্কুল
কলেজের পাশে বা লোক সমাগম বেশি হয় এমন জায়গায় দোকান ভাড়া নিন। দোকান
সাজানোর জন্য কাঠের শেলফ বা তাক দেয়াল ঘেঁষে তৈরী করে নিন। ছোট কাঁচের শেলফ
সামনের দিকে রাখতে হবে। এরপর পণ্য দিয়ে দোকান সাজাতে হবে। যেসব পণ্য রাখা
যাবে তাতো আপনার জানাই, যেমন, খাতা, বই, রেজিস্টার খাতা, ফাইল, বোর্ড ফাইল,
পেন্সিল, কলম, মার্কার, স্ট্যাপলার, পেন হোল্ডার, চক, ডাস্টার, হোয়াইট
বোর্ড, পেপার ওয়েট ইত্যাদি। আনুমানিক ২০০ স্কয়ার ফিটের দোকান সাজাতে ১৫
থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে।
মালামাল সংগ্রহে আরও ১০ থেকে ১৫ হাজার।
প্রতিদিন সকালে দাঁত মেজে ফিটফাট হয়ে বসে পড়ুন। মনে রাখবেন স্টেশনারী
পাইকারি ব্যবসা হোক বা খুচরা ব্যবসা, বিক্রয় মূল্য অবশ্যই ক্রেতার ক্রয়
সীমার মধ্যে রাখবেন, লাভের অংশ কখনই অধিক করার লক্ষ্যে ক্রেতাকে ঠকাবেন না।
পরিশেষে
একটি পরামর্শ, ইচ্ছা থাকলে যেমন উপায় হয়, তেমনি শুরু করলে শেষ হয়।
Remember Michael Jordan Quote: “Don't be afraid to fail. Be afraid not
to try. বাড়িতে বসে না থেকে বা অন্যের ব্যবসায় কামলা না দিয়ে নিজে ব্যবসা
শুরু করুন স্টেশনারী পাইকারি ব্যবসা৷ আপনার যেমন পুঁজি আছে সেই পুঁজি নিয়ে
স্টেশনারী পাইকারি ব্যবসা শুরু করুন ৷ মনে রাখবেন আপনার আজকের ছোট
স্টেশনারী পাইকারি ব্যবসা একদিন বড় হবেই হবে, যদি আপনার চেষ্টা থাকে ইচ্ছা
থাকে, সৃষ্টিকর্তা সাহায্য করবেনই।
